সম্প্রতি ভারতের কয়েকজনের শরীরে করোনাভাইরাসের এই নতুন ধরনের শক্ত হয়েছে।
নতুন করে বিশ্বের কয়েকটি দেশে করোনা সংক্রমণের হার বেড়ে যাওয়ার পর ২৫ শে ডিসেম্বর বাংলাদেশ সরকার বিমান, স্থল ও সমুদ্রবন্দরে স্ক্রিনিং বাড়ানোর নির্দেশ দেয়।
বিদেশ থেকে আসা যাত্রীদের রেপিড এন্টিজেন্ট টেস্টের মাধ্যমে পরীক্ষার করে কারো শরীরে থাকলে তাকে আইসোলেশনে নেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
ক্ষান্ত ব্যক্তিদের নমুনা সংগ্রহ করে জেনোমিকা সিকুয়েন্সিং করে কারো বিএফ-৭ করোনা ভাইরাস রয়েছে কিনা তা পরীক্ষা করতে আইডিসিআর কে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। এবং হাসপাতাল গুলোকে প্রস্তুত থাকতে বলা হয়েছে।
গত ২৬ ডিসেম্বর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে চিন থেকে আসা চারজন যাত্রীর এন্টিজেন টেস্ট করা হলে তাদের রিপোর্ট পজিটিভ আসে। তাৎক্ষণিক তাদেরকে মহাখালী ডিএনসিসি হাসপাতালে আইসোলেশনে পাঠানো হয়।
তাদের নমুনা জিনোম সিকোয়েন্স করে একজনের শরীরে নতুন সাব ভ্যারিয়েন্ট পাওয়ার খবর জানায় আইইডিসিআর। এবং আক্রান্ত ব্যক্তির শারীরিক পরিস্থিতি ভালো আছে।
ওই ফ্লাইটে আরো অনেকের উপসর্গ ছিল। তবে তাদের কোন উপসর্গ দেখা যায়নি। করো না সোনা তো হওয়ায় তাদের ঢাকা ডিএনসিসি কুভিট ১৯ হাসপাতালে পাঠানো হয়। বলেছিলেন হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের স্বাস্থ্য কর্মকর্তা শাহরিয়ার সাজ্জাদ।
বাংলাদেশ জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের পক্ষে ভোট প্রধান
বই উৎসব উদ্বোধন করলেন : প্রধানমন্ত্রী
বিএনপি পাকিস্তান মার্কা নির্বাচন চায়: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
Leave a Reply